1. admin@dailyprovatpratidin.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কুমিল্লা-৯ পুনর্বহাল না হলে মানুষের লাশের উপর দিয়ে নির্বাচন করতে হবে:- মনিরুল হক চৌধুরী আমার দেশ পুনঃ প্রকাশিত হওয়ায় ফরিদপুরে নগরকান্দায় আনন্দ মিছিল ফরিদপুরের নগরকান্দায় বস্ত্র বিতরণ করলো ভিপি নুরের গণঅধিকার পরিষদ নগরকান্দায় ইজতেমা ময়দানে তাবলীগ জামাতের উপর হামলা ও হত্যার প্রতিবাদ সাংবাদিক শাহ্জালাল মোল্ল্যার পিতার আজ ১৯ তম মৃত্যু বার্ষিকী  কুমিল্লায় মানবাধিকার কর্মীর উপর হামলাকারী আসামিরা ধোরাছোয়ার বাইরে  দুর্গাপুরে যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ফরিদপুরে নগরকান্দায় নানা আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত নাসার প্রধান মহাকাশচারী এখন ঢাকায়

অন্য দলগুলো যেখানে সমসাময়িক ইস্যুতে ব্যস্ত জামায়াতে ইসলাম নির্বাচনে জয়ী হতে তৎপর

প্রভাত প্রতিদিন ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৪৩ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ওয়াজ-মাহফিলসহ নানা ধরনের নির্বাচনী কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচনের রোডম্যাপ জানানো হলে দলের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ওই সব প্রার্থীর এলাকাবাসীর প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়ে নানা পোস্টার, স্টিকার ও শুভেচ্ছা কার্ড দেখা গেছে।গত ২০ নভেম্বরের ওই প্রতিবেদনে ৩০০ আসনে জামায়াত প্রার্থীর কথা বলা হলেও বাস্তবে তালিকা রয়েছে ২৮৩ জনের নাম। প্রার্থীর নামেরও কিছু অসংগতি ও ভুল রয়েছে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে। এতে বলা হয়, ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল হওয়ার পর তারা নিজস্ব প্রতীক নিয়ে ভোটে অংশ নিতে পারেনি। দলটি ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করেছিল। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির নির্বাচনী প্রতীক ধানের শীষ নিয়ে ভোট করেছে দলটি। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী প্রকাশ্যে রাজনীতির মাঠে সরব হয়েছে। তারা রাজনৈতিক কার্যক্রম বাড়িয়েছে। আগামী সংসদ নির্বাচনের জন্য সারা দেশে প্রার্থিতা বাছাই করেছে দলটি। দলটির নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও নির্বাচনী বোর্ড পরিচালনার সভাপতি অধ্যক্ষ ইজ্জত উল্লাহর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি দল দেশের বিভিন্ন নির্বাচনী আসনে গিয়ে দলটির রুকনদের (শপথধারী সদস্য) মতামত নিয়ে তাদের প্রার্থী নির্বাচন করেছে। এরই মধ্যে তাদের মনোনীত প্রার্থীরা বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী গণসংযোগ করেছে বলে মাঠ পর্যায়ের সদস্যরা (ফিল্ড মেম্বার) অবগত হয়েছেন। কিছু দিন আগে দলটির কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ পটুয়াখালীর বাউফল এলাকায় নির্বাচনী গণসংযোগ করেছেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।অন্য দলগুলো যেখানে সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে ব্যস্ত, সেখানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সামনের নির্বাচনে জয়ী হতে তৎপর। কোনো কোনো দল যেখানে নির্বাচন নিয়ে এখনো ভাবনার মধ্যে সময় পার করছে, সেখানে এ দলটি অনেকটাই এগিয়ে রেখেছে কাজকর্ম। কারো ওপর ভর করে নয়, একা নির্বাচন করতে ৩০০ আসনেই প্রার্থী প্রায় চূড়ান্ত করেছে দলটি। সরকারের একটি গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে প্রার্থীদের নামের তালিকাসহ জামায়াতের নির্বাচনী প্রস্তুতি, তাদের অর্থের উৎসসহ বিভিন্ন বিষয়ের বিশদ একটি প্রতিবেদন সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে।ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান সিলেট-১, সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার খুলনা-৫, নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান রাজশাহী-১, ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের কুমিল্লা-১১, আ ন ম শামসুল ইসলাম চট্টগ্রাম-১৫ আসন থেকে নির্বাচন করতে পারেন বলে তালিকায় উল্লেখ করা হয়েছে।প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জামায়াতের পক্ষ থেকে এসব প্রার্থীকে নির্বাচনী প্রচারণা-গণসংযোগ করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে নিজ এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করে দিয়েছেন প্রার্থীরা। জামায়াত প্রার্থীদের বায়োডাটা (জীবনবৃত্তান্ত) সংগ্রহ করার পাশাপাশি তাদের আয়ের উৎস খুঁজে বের করতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে নির্দেশনা দিতে বলা হয়েছে।এছাড়া নির্বাচনে দলটি ‘ডামি প্রার্থী’ দিলে তাদের বিষয়েও খোঁজখবর নিতে বলা হয়েছে ওই গোয়েন্দা প্রতিবেদনে। তবে বিষয়টি নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল কোনো কর্মকর্তা কথা বলতে রাজি হননি। তবে প্রতিবেদনটির নথি নম্বর উল্লেখ করে জানতে চাওয়া হলে তারা জানান, এটি সরকারি সংস্থার প্রতিবেদন।

প্রতিবেদন অনুযায়ী দলটির বাছাই করা প্রার্থীদের নামের তালিকা প্রভাত প্রতিদিন অনলাইন পোর্টালের পাঠকের জন্য তুলে ধরা হলো—রংপুর বিভাগ : পঞ্চগড়-১ মাওলানা আব্দুল খালেক, পঞ্চগড়-২ অ্যাডভোকেট আজিজুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-১ মো. দেলোয়ার হোসেন, ঠাকুরগাঁও-২ মো. আব্দুল হাকিম, ঠাকুরগাঁও-৩ অধ্যাপক আব্দুল কাশেম, দিনাজপুর-১ লোকমান হোসেন, দিনাজপুর-২ আফজালুল আনাম, দিনাজপুর-৩ অধ্যাপক আবুল কাসেম, দিনাজপুর-৪ মাওলানা আফতাব উদ্দিন মোল্লা, দিনাজপুর-৫ আনোয়ার হোসেন, দিনাজপুর-৬ মো. আনোয়ারুল ইসলাম, নীলফামারী-১ মাওলানা আব্দুল হাকিম, নীলফামারী-২ মো. মনিরুজ্জামান মন্টু, নীলফামারী-৩ মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, লালমনিরহাট-১ এরশাদ হোসেন সাজু, লালমনিরহাট-২ অ্যাডভোকেট আব্দুল বাতেন, লালমনিরহাট-৩ মাওলানা আজিজুর রহমান, রংপুর-১ আব্দুল গনি, রংপুর-২ ওবায়দুল্লাহ সালাফি, রংপুর-৩ মাহবুবুর রহমান, রংপুর-৪ এ টি এম আজম খান, রংপুর-৫ শাহ হাফিজুর রহমান, রংপুর-৬ মো. গোলাম রব্বানী, কুড়িগ্রাম-১ আজিজুর রহমান স্বপন, কুড়িগ্রাম-২ হাবিবুর রহমান, কুড়িগ্রাম-৩ প্রফেসর আব্দুল জলিল, কুড়িগ্রাম-৪ নুর আলম মুকুল, গাইবান্ধা-১ মাজেদুর রহমান, গাইবান্ধা-২ আব্দুল করিম, গাইবান্ধা-৩ মাওলানা নজরুল ইসলাম, গাইবান্ধা-৪ ডা. আব্দুর রহিম সরকার এবং গাইবান্ধা-৫ অধ্যাপক ওয়ারেশ আলম দুদু।রাজশাহী বিভাগ : বগুড়া-১ অধ্যক্ষ শাহাবুদ্দীন (কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য), বগুড়া-২ অধ্যক্ষ শাহাদাতুজ্জামান (সাবেক এমপি), বগুড়া-৩ আব্দুল গনি মণ্ডল, বগুড়া-৪ অধ্যক্ষ মাওলানা তায়েব আলী, বগুড়া-৫ দবিবুর রহমান, বগুড়া-৬ আবিদুর রহমান সোহেল, বগুড়া-৭ গোলাম রব্বানি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ ড. কেরামত আলী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ ড. মিজানুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ নুরুল ইসলাম বুলবুল, নওগাঁ-১ অধ্যাপক সালেকুর রহমান, নওগাঁ-২ মো. ময়েন উদ্দিন, নওগাঁ-৩ মাওলানা মীর আবুল কালাম আজাদ, নওগাঁ-৪ খ ম আবদুর রাকিব, নওগাঁ-৫ অ্যাডভোকেট আবু সাদাত মো. সায়েম, রাজশাহী-১ অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, রাজশাহী-২ অধ্যক্ষ সিদ্দিক হোসাইন, রাজশাহী-৩ অধ্যাপক মাজিদুর রহমান, রাজশাহী-৫ আহম্মদ উল্লাহ, নাটোর-১ অধ্যাপক তাসনিম আলম, নাটোর-২ অধ্যাপক ড. মীর নুরুল ইসলাম, নাটোর-৩ অধ্যাপক বেলালুজ্জামান, নাটোর-৪ অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন, পাবনা-১ ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন (মতিউর রহমান নিজামীর ছোট ছেলে), পাবনা-২ মো. হেসাব উদ্দিন, পাবনা-৩ শাপিনূর ইসলাম, পাবনা-৪ অধ্যক্ষ আবু তালেব মণ্ডল এবং পাবনা-৫ মো. ইকবাল হোসেন।খুলনা বিভাগ : মেহেরপুর-১ মাওলানা তাজউদ্দিন আহমেদ (তাজউদ্দিন খান), মেহেরপুর-২ রবিউল ইসলাম, কুষ্টিয়া-১ অধ্যক্ষ নূর কুতুবুল আলম, কুষ্টিয়া-২ আব্দুল গফুর, কুষ্টিয়া-৩ অধ্যাপক ফরহাদ আলী, কুষ্টিয়া-৪ মাওলানা শামসুদ্দিন, চুয়াডাঙ্গা-১ আনোয়ারুল হক, চুয়াডাঙ্গা-২ রুহুল আমীন, ঝিনাইদহ-১ কাজী মোতাহার হোসেন, ঝিনাইদহ-২ নূর মোহাম্মদ, ঝিনাইদহ-৩ অধ্যাপক মতিয়ার রহমান, ঝিনাইদহ-৪ হাবিবুর রহমান, নড়াইল-১ আতাউর রহমান বাচ্চু, নড়াইল-২ অধ্যাপক আব্দুস সামাদ, যশোর-১ মাওলানা আজিজুর রহমান, যশোর-২ শহিদুল ইসলাম, যশোর-৩ অধ্যাপক আব্দুর রশীদ, যশোর-৪ অধ্যাপক গোলাম রসুল, যশোর-৫ অ্যাডভোকেট গাজী এনামুল হক, যশোর-৬ অধ্যাপক মোক্তার আলী, মাগুরা-১ অধ্যাপক এম এ বাকের, মাগুরা-২ আব্দুল বাতেন, নড়াইল-১ হাফেজ মোল্লা জাকারিয়া, নড়াইল-২ অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান, বাগেরহাট-১ মাওলানা তৈয়ুবুর রহমান, বাগেরহাট-২ অধ্যাপক মুঞ্জুল আহসান (শেখ মঞ্জুরুল হক রাহাত), বাগেরহাট-৩ অ্যাডভোকেট আব্দুল ওয়াদুদ, বাগেরহাট-৪ অধ্যাপক শহীদুল ইসলাম, খুলনা-১ প্রভাষক আজিজুর রহমান, খুলনা-২ মাওলানা এমরান হোসেন, খুলনা-৩ অধ্যক্ষ শাফায়াত আলী মিয়া, খুলনা-৪ মাওলানা কবিরুল ইসলাম, খুলনা-৫ মিয়া গোলাম পরওয়ার, খুলনা-৬ মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, সাতক্ষীরা-১ অধ্যক্ষ ইজ্জত উল্লাহ, সাতক্ষীরা-২ রুহুল কুদ্দুস, সাতক্ষীরা-৩ মুফতি রবিউল বাশার এবং সাতক্ষীরা-৪ গাজী নজরুল ইসলাম।বরিশাল বিভাগ : পটুয়াখালী-১ মাওলানা আব্দুল জব্বার আজাদী, পটুয়াখালী-২ ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, পটুয়াখালী-৩ অধ্যাপক শাহ আলম, পটুয়াখালী-৪ আজিজুর রহমান, ভোলা-১ হারুনূর রশীদ, ভোলা-২ আল্লামা কামাল উদ্দিন জাফরী, ভোলা-৩ অধ্যাপক শাহ আলম, ভোলা-৪ মাওলানা হারুনূর রশীদ, পিরোজপুর-১ শামীম সাঈদী (দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছোট ছেলে), পিরোজপুর-২ আব্দুল হাই মাতুব্বর, পিরোজপুর-৩ মাওলানা আব্দুর রশীদ, ঝালকাঠি-১ ফরিদুল হক, ঝালকাঠি-২ শেখ নেয়ামুল করীম ব্যাপারী, বরগুনা-১ আফজালুর রহমান শাহীন, বরগুনা-২ মাওলানা রফিকুল ইসলাম, বরিশাল-১ অধ্যক্ষ আমিনুল ইসলাম খসরু, বরিশাল-২ আবু তাহের, বরিশাল-৩ জহির উদ্দিন বাবর, বরিশাল-৪ মাওলানা আবুল হাসেম, বরিশাল-৫ অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন এবং বরিশাল-৬ শাহ মফিজুর রহমান।ময়মনসিংহ বিভাগ : ময়মনসিংহ-১ ডা. আব্দুর রাজ্জাক, ময়মনসিংহ-২ রোকন উদ্দিন মাহমুদ, ময়মনসিংহ-৩ শাহ আব্দুল মালেক, ময়মনসিংহ-৪ আব্দুল করীম, ময়মনসিংহ-৫ মতিউর রহমান আকন্দ, ময়মনসিংহ-৬ অধ্যাপক জসিম উদ্দিন, ময়মনসিংহ-৭ মো. হামিদ, ময়মনসিংহ-৮ মোজাম্মেল হক, ময়মনসিংহ-৯ মাওলানা আব্দুস সালাম, ময়মনসিংহ-১০ কামরুল আহসান, ময়মনসিংহ-১১ অ্যাডভোকেট আমানুল্লাহ বাদল, জামালপুর-১ অ্যাডভোকেট নাজমুল হক সাঈদী, জামালপুর-২ ড. সামীউল হক ফারুকী, জামালপুর-৩ হারুনূর রশীদ, জামালপুর-৪ মির্জা আব্দুল মাজেদ, জামালপুর-৫ জাকির হোসাইন, শেরপুর-১ হাসান ইকবাল ওয়ামী, শেরপুর-৩ নুরুজ্জামান বাদল, নেত্রকোনা-১ নাসির উদ্দিন, নেত্রকোনা-২ শহীদ আলী, নেত্রকোনা-৩ মাওলানা আব্দুল লতিফ, নেত্রকোনা-৪ হামিদুর রহমান এবং নেত্রকোনা-৫ মাওলানা ফারুক উদ্দিন।ঢাকা বিভাগ : টাঙ্গাইল-১ ইয়াহিয়া খান মারুফ, টাঙ্গাইল-২ মো. আল মোমিন, টাঙ্গাইল-৩ আহসান হাবিব, টাঙ্গাইল-৪ অধ্যক্ষ আবদুল্লাহ তালুকদার, টাঙ্গাইল-৫ আহসান হাবীব ইমরোজ, টাঙ্গাইল-৬ মাওলানা ইদ্রিস আলী আকন্দ, টাঙ্গাইল-৭ ড. হুমায়ন কবীর, টাঙ্গাইল-৮ ড. জাকারিয়া মুমেন, মানিকগঞ্জ-১ মাওলানা তাজুল ইসলাম, মানিকগঞ্জ-২ মাওলানা দেলোয়ার হোসেন, মানিকগঞ্জ-৩ মাওলানা আবু তালেব, মুন্সীগঞ্জ-১ আব্দুল আওয়াল, মুন্সীগঞ্জ-২ আব্দুল ওয়াহেদ, মুন্সীগঞ্জ-৩ এ বি এম ফজলুল করীম, ঢাকা-১ নাজিম উদ্দিন মোল্লা, ঢাকা-২ মাহফুজুর রহমান, ঢাকা-৩ শাহ মফিজুর রহমান, ঢাকা-৪ জিয়াউল হাসান, ঢাকা-৫ মাওলানা আব্দুল হালিম, ঢাকা-৬ মোবারক হোসেন, ঢাকা-৭ আব্দুল বারি, ঢাকা-৮ মাওলানা মুহিবুল্লাহ, ঢাকা-৯ মেসবাহ উদ্দিন, ঢাকা-১০ আতাউর রহমান সরকার, ঢাকা-১১ কামাল হোসাইন, ঢাকা-১২ আব্দুস সবুর ফকির, ঢাকা-১৩ শাহ আব্দুল মান্নান, ঢাকা-১৪ আব্দুর রহমান, ঢাকা-১৫ মো. সেলিম উদ্দিন, ঢাকা-১৬ লস্কর মো. তসলিম, ঢাকা-১৭ হাবিবুর রহমান, ঢাকা-১৮ মঞ্জুরুল ইসলাম ভুইয়া, ঢাকা-১৯ ড. হেলাল উদ্দিন, ঢাকা-২০ আহমেদ আলী, নারায়ণগঞ্জ-১ মো. মমিনুল হক, নারায়ণগঞ্জ-২ মো. কাউসার, নারায়ণগঞ্জ-৩ জাকির হোসেন, নারায়ণগঞ্জ-৪ সাইফুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ-৫ আব্দুল আহাদ, গোপালগঞ্জ-১ আজমল হোসাইন, গোপালগঞ্জ-২ আরিফ বিল্লাহ, গোপালগঞ্জ-৩ আব্দুর রাজ্জাক, গাজীপুর-১ আফজাল হোসেন, গাজীপুর-২ আবুল হাসেম খান, গাজীপুর-৩ আশরাফুল আলম রাজু, গাজীপুর-৪ মো. মুহিউদ্দিন, গাজীপুর-৫ মুহাদ্দেস আব্দুল করিম, নরসিংদী-১ আ ফ ম আব্দুস সাত্তার, নরসিংদী-২ উপাধ্যক্ষ আমজাদ হোসেন, নরসিংদী-৩ আব্দুল জব্বার, নরসিংদী-৪ আমজাদ হোসেন, নরসিংদী-৫ মো. পনির হোসেন, রাজবাড়ী-১ মাওলানা মজিবুর রহমান হামিদী, রাজবাড়ী-২ শুক্কুর আহমেদ, ফরিদপুর-১ মো. দেলোয়ার হোসেন, ফরিদপুর-২ সরোয়ার হোসেন, ফরিদপুর-৩ মো. খালেস, ফরিদপুর-৪ হাসান জামিল, ফরিদপুর-৫ আরমান আলী, মাদারীপুর-১ গোলাম সারোয়ার, মাদারীপুর-২ আব্দুস সোবহান, মাদারীপুর-৩ মাওলানা মোনাইমুল হক, শরিয়তপুর-১ মাওলানা তাজউদ্দিন, শরিয়তপুর-২ মো. সোহেল খান ও শরিয়তপুর-৩ মাওলানা মোকাব্বির খান।সিলেট বিভাগ : সুনামগঞ্জ-১ মাওলানা তোফায়েল আহমেদ খান, সুনামগঞ্জ-২ হাফেজ নুরুল আলম সিদ্দিক, সুনামগঞ্জ-৩ মাস্টার নুরুল হাকিম, সুনামগঞ্জ-৪ অ্যাডভোকেট মো. শামস উদ্দিন, সুনামগঞ্জ-৫ মাওলানা আব্দুস সালাম আল মাদানী, সিলেট-১ ডা. শফিকুর রহমান, সিলেট-২ অধ্যাপক আব্দুল হান্নান, সিলেট-৩ মাওলানা লোকমান আহমেদ, সিলেট-৪ প্রভাষক জয়নাল আবেদীন, সিলেট-৫ মাওলানা ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী, সিলেট-৬ মাওলানা হাবিবুর রহমান, মৌলভীবাজার-১ মাওলানা আমিনুল ইসলাম, মৌলভীবাজার-২ অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জোবায়ের, মৌলভীবাজার-৩ আব্দুল হান্নান, মৌলভীবাজার-৪ আব্দুল আওয়াল তরফদার, হবিগঞ্জ-১ মো. শাহজাহান আলী, হবিগঞ্জ-২ প্রফেসর আমজাদ হোসেন, হবিগঞ্জ-৩ কাজী মহসিন হোসেন এবং হবিগঞ্জ-৪ মাওলানা মোখলেসুর রহমান।চট্টগ্রাম বিভাগ : ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ অধ্যাপক আমিনুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মাওলানা কুতুব উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ সৈয়দ গোলাম সারোয়ার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ কাজী নজরুল ইসলাম খাদেম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ গোলাম ফারুক, কুমিল্লা-১ মাওলানা খান রহমত উল্লাহ, কুমিল্লা-২ অ্যাডভোকেট গাজী রফিকুল ইসলাম, কুমিল্লা-৩ অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান মজুমদার, কুমিল্লা-৪ সাইফুল ইসলাম শহীদ, কুমিল্লা-৫ ড. মোবারক হোসেন, কুমিল্লা-৬ মাস্টার আমিনুল হক, কুমিল্লা-৭ জহিরুল ইসলাম, কুমিল্লা-৮ বেলাল উদ্দিন, কুমিল্লা-৯ মো. রফিক, কুমিল্লা-১০ মাওলানা ইয়াসিন আরাফাত, কুমিল্লা-১১ সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের, চাঁদপুর-১ মাওলানা হারুনূর রশীদ, চাঁদপুর-২ শাহজাহান মিয়া, চাঁদপুর-৩ বিল্লাহ হোসেন মিয়াজী, চাঁদপুর-৪ অ্যাডভোকেট শেখ সালেহ উদ্দিন, চাঁদপুর-৫ ডা. আলম উদ্দিন, ফেনী-১ দিদারুল আলম মজুমদার, ফেনী-২ অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভুঁইয়া, ফেনী-৩ ডা. ফখরুদ্দীন মানিক, নোয়াখালী-১ মোহাম্মদ উল্লাহ এমএসসি, নোয়াখালী-২ মাওলানা আলাউদ্দিন, নোয়াখালী-৩ মাওলানা বোরহানউদ্দিন, নোয়াখালী-৪ ড. আলমগীর মোহাম্মদ ইউসুফ, নোয়াখালী-৫ হাফেজ শাহ মিজানুর রহমান মামুন, নোয়াখালী-৬ মো. নূরন্নবী, লক্ষ্মীপুর-১ মোমিন হায়দার, লক্ষ্মীপুর-২ মাস্টার রুহুল আমীন, লক্ষ্মীপুর-৩ ডা. আনোয়ারুল আজীম, লক্ষ্মীপুর-৪ ডা. রেদাওয়ান উল্লাহ, চট্টগ্রাম-১ অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান, চট্টগ্রাম-২ আব্দুল জব্বার, চট্টগ্রাম-৩ আলাউদ্দিন শিকদার, চট্টগ্রাম-৪ আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ অধ্যক্ষ শহীদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-৬ মোরশেদুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ ফয়সাল মোহাম্মদ ইউনুস, চট্টগ্রাম-৮ ড. রফিকুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-৯ মো. নজরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-১০ শাহজাহান চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১১ ড. শহীদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-১২ মো. মাহবুব হোসেন, চট্টগ্রাম-১৪ জসিম উদ্দিন, চট্টগ্রাম-১৫ মাওলানা আ ন ম শামসুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-১৬ মাওলানা জহিরুল ইসলাম, কক্সবাজার-১ এনামুল হক মঞ্জু, কক্সবাজার-২ হামিদুর রহমান আজাদ, কক্সবাজার-৩ সলিম উল্লাহ বাহাদুর, কক্সাবাজার-৪ অ্যাডভোকেট শাহজালাল চৌধুরী, পার্বত্য খাগড়াছড়ি অধ্যাপক সৈয়দ আব্দুল মোমেন, পার্বত্য বান্দরবান মাওলানা আব্দুস আজাদ এবং পার্বত্য রাঙামাটি অধ্যাপক আব্দুল হালিম।

প্রতিবেদনে দলটির শীর্ষ নেতাদের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে নাম উল্লেখ করে বলা হয়, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আজাদ, কক্সবাজার-২, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জোবায়ের মৌলভীবাজার-২, প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ ময়মনসিংহ-৫, নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও নির্বাচনী বোর্ড পরিচালনার সভাপতি অধ্যক্ষ ইজ্জত উল্লাহ সাতক্ষীরা-১, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩, ঢাকা উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন ঢাকা-১৫ আসন থেকে নির্বাচন করবেন। এ ছাড়া জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামীপুত্র ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন ও মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীপুত্র শামীম সাঈদী, প্রখ্যাত মুফাসসিরে কোরআন আল্লামা কামাল উদ্দিন জাফরী, অধ্যাপক তাসনীম আলম, জামায়াত নেতা ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ ও ডা. ফখরুদ্দীন মানিকসহ আরো অনেকে নির্বাচন করতে পারেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিবেদনটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ছাড়াও জাতীয় নিরাপত্তা সেলেও পাঠানো হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। আমাদের প্রার্থী বাছাই কাজ চলছে। বাছাই শেষ হলে দেশবাসীকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে।’

অন্য দলগুলো যেখানে সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে ব্যস্ত, সেখানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সামনের নির্বাচনে জয়ী হতে তৎপর। কোনো কোনো দল যেখানে নির্বাচন নিয়ে এখনো ভাবনার মধ্যে সময় পার করছে, সেখানে এ দলটি অনেকটাই এগিয়ে রেখেছে কাজকর্ম। কারো ওপর ভর করে নয়, একা নির্বাচন করতে ৩০০ আসনেই প্রার্থী প্রায় চূড়ান্ত করেছে দলটি। সরকারের একটি গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে প্রার্থীদের নামের তালিকাসহ জামায়াতের নির্বাচনী প্রস্তুতি, তাদের অর্থের উৎসসহ বিভিন্ন বিষয়ের বিশদ একটি প্রতিবেদন সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে।ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান সিলেট-১, সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার খুলনা-৫, নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান রাজশাহী-১, ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের কুমিল্লা-১১, আ ন ম শামসুল ইসলাম চট্টগ্রাম-১৫ আসন থেকে নির্বাচন করতে পারেন বলে তালিকায় উল্লেখ করা হয়েছে।প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জামায়াতের পক্ষ থেকে এসব প্রার্থীকে নির্বাচনী প্রচারণা-গণসংযোগ করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে নিজ এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করে দিয়েছেন প্রার্থীরা। জামায়াত প্রার্থীদের বায়োডাটা (জীবনবৃত্তান্ত) সংগ্রহ করার পাশাপাশি তাদের আয়ের উৎস খুঁজে বের করতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে নির্দেশনা দিতে বলা হয়েছে।এছাড়া নির্বাচনে দলটি ‘ডামি প্রার্থী’ দিলে তাদের বিষয়েও খোঁজখবর নিতে বলা হয়েছে ওই গোয়েন্দা প্রতিবেদনে। তবে বিষয়টি নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল কোনো কর্মকর্তা কথা বলতে রাজি হননি। তবে প্রতিবেদনটির নথি নম্বর উল্লেখ করে জানতে চাওয়া হলে তারা জানান, এটি সরকারি সংস্থার প্রতিবেদন।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর