1. admin@dailyprovatpratidin.com : admin :
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কুমিল্লা-৯ পুনর্বহাল না হলে মানুষের লাশের উপর দিয়ে নির্বাচন করতে হবে:- মনিরুল হক চৌধুরী আমার দেশ পুনঃ প্রকাশিত হওয়ায় ফরিদপুরে নগরকান্দায় আনন্দ মিছিল ফরিদপুরের নগরকান্দায় বস্ত্র বিতরণ করলো ভিপি নুরের গণঅধিকার পরিষদ নগরকান্দায় ইজতেমা ময়দানে তাবলীগ জামাতের উপর হামলা ও হত্যার প্রতিবাদ সাংবাদিক শাহ্জালাল মোল্ল্যার পিতার আজ ১৯ তম মৃত্যু বার্ষিকী  কুমিল্লায় মানবাধিকার কর্মীর উপর হামলাকারী আসামিরা ধোরাছোয়ার বাইরে  দুর্গাপুরে যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ফরিদপুরে নগরকান্দায় নানা আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত নাসার প্রধান মহাকাশচারী এখন ঢাকায়

বাংলাদেশ ব্যাংকে বিক্ষোভ, বাধ্য হয়ে ডেপুটি গভর্নরসহ শীর্ষ ৬ কর্মকর্তার পদত্যাগ

প্রভাত প্রতিদিন ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৭ আগস্ট, ২০২৪
  • ৪৪ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ ব্যাংকের ভিতর বিক্ষোভ করেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।বিক্ষোভের মুখে ব্যাংক থেকে পালিয়েছেন ডেপুটি গভর্নর ও উপদেষ্টারা। ব্যাংক খাতে লুটপাট, দখল, অনৈতিক সুবিধা প্রদান ও নানা অনিয়মের সহযোগিতা করার দায়ে বিক্ষোভের মুখে তারা বাংলাদেশ ব্যাংক ছাড়েন। পালানোর আগে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর-১ কাজী ছাইদুর রহমানসহ ৬ শীর্ষ কর্মকর্তাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেন।বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে এসে সাদা কাগজে তারা পদত্যাগ করেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, চার ডেপুটি গভর্নর এবং আর্থিক গোয়েন্দা দপ্তরের প্রধান বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তাদের দাবির মুখে ‘পদত্যাগ’ করেছেন এবং যারা কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন তারা ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বেরিয়ে গেছেন। তবে ঘটনার সময় গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার কার্যালয়ে ছিলেন না।প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানান, বিক্ষোভকারীরা প্রথমে ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমানের কক্ষে ঢুকে পড়েন এবং তাকে পদত্যাগে চাপ দেন। এসময় কাজী ছাইদুর রহমান একটি সাদা কাগজে পদত্যাগের কথা লেখেন এবং স্বাক্ষর করেন।এরপর তিনি ব্যাংক থেকে বেরিয়ে যান।বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এরপর ডেপুটি গভর্নর নুরুন নাহারের কক্ষে যান। ডেপুটি গভর্নর নুরুন নাহার জানান, তিনি কার্যালয় ত্যাগ করছেন। বাকি দুই ডেপুটি গভর্নর মো. খুরশীদ আলম ও মো. হাবিবুর রহমান কার্যালয়ে ছিলেন না।
তবে কর্মচারীরা তাদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করলে তারা জানান, তারা অফিসে আর আসবেন না। একইভাবে ব্যাংকের উপদেষ্টা আবু ফরাহ মো. নাসের ও বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মাসুদ বিশ্বাসও জানান, তারা আর ব্যাংকে আসবেন না।বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ এসব কর্মকর্তা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন। আন্দোলনকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন।বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নির্বাহী পরিচালক-১ জাকির হোসেন চৌধুরীকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে ঘোষণা করেন।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর